দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র [নমুনা]
আইনে চুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একটি চুক্তিপত্র তে লেখা থাকে চুক্তির বিষয়বস্তু কি হবে, কোন শর্তে চুক্তি হবে ইত্যাদি। দৈনন্দিন জীবনে সর্বত্রই আমাদের চুক্তিপত্র লাগে হোক সেটা ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক কারণে। ব্যবসায়িক কারণে আমাদের কোন ব্যবসা শুরু করতেই নানান ধরনের চুক্তি করতে হয় তার মধ্যে প্রথমেই আসে দোকান ভাড়া বা বাণিজ্যিক স্থান ভাড়ার চুক্তি পত্র। কারণ এটা না থাকলে আপনি ট্রেড লাইসেন্স পাবেন না এবং বৈধ ভাবে ব্যবসাও করতে পারবেন না।
চলুন একটা দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্রের নমুনা দেখে নেয়া যাক।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
“দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র”
কস্য দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র নিম্ন পক্ষদ্বয়ের মধ্যে অদ্য ২৫/১০/২০২১ইং তারিখে সম্পাদিত হইল।
পক্ষদ্বয়
জনাব মো: সাকিবুর রহমান খান, পিতাঃ হেমায়েত খান, সাকিন- ফ্লাট ২বি, দ্বিতীয় তলা, বাসা: ৩৭/৩, রোড: ০৬, ধানমন্ডি, ঢাকা – ১২০৯। জাতীয় পরিচয় পত্র নং – ৬৪৪৯৮১১৯৩১, ধর্ম: ইসলাম। জাতীয়তা: বাংলাদেশি।
—- মালিক / ১ম পক্ষ ।
তারিক আকতার, স্বতাধিকারী, জনসন এন্টারপ্রাইস। জাতীয় পরিচয় পত্র নং – ২৩৯৯১৯৮০২৩, ধর্ম: ইসলাম। জাতীয়তা: বাংলাদেশি।
—- ভাড়াটিয়া/ ২য় পক্ষ।
তফসিল
টিএমসি বিল্ডিং, ৫ম তলা, ৫২ নিউ ইস্কাটন রোড, বাংলামটর, ঢাকা – ১০০০।
সিকিউরিটি জামানত পদ্ধতিতে দোকান ভাড়ার দলিল পত্র মিদং কার্যাজ্ঞাগে মালিক ১ম পক্ষ তফসিল বর্ণিত মত্তির মালিক ও দখলদার বিদ্যমান থাকিয়া মালিক ১ম পক্ষ নিম্ন বর্ণিত সম্পত্তিতে দোকান ভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব করিলে ভাড়াটিয়া দ্বিতীয়পক্ষ নিম্নে লিখিত শর্তাবলী মোতাবেক স্বাক্ষীগণের উপস্থিতিতে নিজ নিজ দস্তখত করিলাম বা করিলেন।
যেহেতু মালিক ১ম পক্ষ নিম্নে বর্ণিত সম্পত্তি ও উহার নির্মিত ভবনবাড়ির দখলকার ও স্বত্ত্বাধিকারী এবং যেহেতু নিম্নে তফসিল বর্ণিত যায়গার মাসিক ভাড়া ৩৩,২৬৪/- (তেত্রিশ হাজার দুইশত চৌষটি টাকা মাত্র) টাকা। বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস, পানি, সার্ভিস চার্জ সহ আনুষাঙ্গিক খরচ দ্বিতীয়পক্ষ বহন করিবেন। মালিক প্রথম পক্ষ অত্র ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষকে ভাড়াদিতে সম্মত আছেন যেহেতু পক্ষগণের পারস্পারিক সমঝোতার ভিত্তিতে নিম্নলিখিত শর্তানুযায়ী অত্র দোকান ভাড়ায় সম্মত আছেন সেহেতু অত্র চুক্তিপত্র সম্পাদিত হইল।
শর্তাবলী
- ১। যেহেতু অত্র ইজারার চুক্তিপত্রের মেয়াদ প্রাথমিক ভাবে ০৩ (তিন) বৎসরের জন্য প্রযোজ্য হইবে যাহা ২৫/১০/২০২১ইং থেকে শুরু হইয়া ২৫/১০/২০২৪ ইং সন পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে। কিন্তু ১ম পক্ষের ইচ্ছা অনুযায়ী পারস্পারিক সমোঝতার মাধ্যমে সময়ের পরিবর্তন করা যাইবে এবং সেক্ষেত্রে নতুন চুক্তিপত্র করিতে হইবে এবং নতুন চুক্তিপত্র বর্তমান চুক্তিপত্র নামায় যে সব শর্তাবলী আছে সেইগুলি বহাল থাকিবে এবং মালিক ১ম পক্ষ ইচ্ছা করলে তাহার স্বার্থে উক্ত চুক্তিপত্র নতুন শর্ত সংযোজনন করিতে পারিবেন। প্রতি বছর সেক্ষেত্রে নতুন ভাড়ার পরিমান নির্ধারণ করা হইবে তৎকালীন স্থানীয় ভাড়ার হারে। ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ কমপক্ষে ২৪ মাস ব্যবসা পরিচালনা করিতে হইবে। এই সময়ের পূর্বে দোকান ছাড়িয়া দিলে জামানতের সমস্ত টাকা বাজেয়াপ্ত হইবে।
- ২। ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া মালিক ১ম পক্ষকে দোকান ভাড়া নেওয়ার জন্য ১ম পক্ষকে দোকান ভাড়া নেওয়ার জন্য জামানত হিসাবে ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ টকা মাত্র) টাকা নগদ নিজে ১ম পক্ষ বুঝিয়া পাইয়া দ্বিতীয় পক্ষকে বুঝাইয়া দেন।
- ৩। শর্ত থাকে যে, দোকান ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ অন্য কাহারও নিকট উক্ত দোকান ভাড়া/চুক্তি করিতে পারিবে না। যদি অবৈধভাবে কাহারও নিকট উক্ত দোকান ভাড়াদেয় বা চুক্তি করে তাহলে উক্ত চুক্তিপত্র বাতিল এবং এই চুক্তির কোন কার্যকারীতা থাকিবে না। এই চুক্তির প্রদত্ত জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হবে এবং দোকান থেকে উচ্ছেদ হবে।
- ৪। মালিক ১ম পক্ষের কোন কারণে উক্ত দোকানটি প্রয়োজন হলে ২য় পক্ষকে ২ (দুই) মাস আগে লিখিতভাবে নোটিশ দিবেন এবং সে ক্ষেত্রে ২য় পক্ষ মালিক ১ম পক্ষকে উক্ত নোটিশের ২ (দুই) মাস পর সমস্ত হিসাব নিকাশ বুঝাইয়া দিয়া ১ম পক্ষকে সরোজমিনে দোকানটি বুঝাইয়া দিবেন। প্রতি মাসে ভাড়া চলতি ইংরেজী মসের ১৫ (পনের) তারিখের মধ্যে ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ সং মালিক ১ম পক্ষকে পরিশোধ করিবেন এবং কোন কারনে ১৫ (পনের) তারিখের মধ্যে ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ যদি চলতি মাসের ভাড়া পরিশোধ না করেন তবে সেই ক্ষেত্রে দ্বিতীয় পক্ষ ডিফলটার হিসাবে গণ্য হইবে। উপরোক্ত নিয়মে যদি ২ (দুই) মাসের ভাড়া ২য় পক্ষ পরিশোধ না করেন তবে ২য় পক্ষের জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত ও উচ্ছেদ বলিয়াগণ্য হইবে।
- ৫। অত্র চুক্তি মোতাবেক ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া গ্যাস, টেলিফোন, সুয়ারেজ, ট্রেড লাইসেন্স, ইনকাম ট্যাক্স, ইত্যাদি সংক্রান্ত যাবতীয় বিল ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেন।
- ৬। মালিক প্রথম পক্ষ ভূমি রাজস্ব কর, পৌর হোল্ডিং কর প্রদান করিবে। ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া ইজারাকৃত দোকানের এর সিটি কর্পোরেশনের লাইট চার্জ, ময়লা নিষ্কাশন চার্জ প্রদান করিবেন।
- ৭। কেবল মাত্র দোকানের এর কাঠামোগত ব্যতিরেকে দ্বিতীয়পক্ষ সব ধরনের মেরামতের কাজ যেমন, মেইন রেলিং, সাটার মেরামত, বৈদ্যুতিক সংযোগ স্থাপন, বৈদ্যুতিক মিটার স্থাপন, দেয়াল মেরামত,মেঝে মেরামত এবং অন্যান্য টুকিটাকি মেরামতের কাজ করিতে বাধ্য থাকিবেন।
- ৮। ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া ইজারাকৃত দোকান তাহার নিজ খরচে প্রতি দুই বছর অন্তর একবার করিয়া দোকান এর ভিতরের চুনকাম ও কালার ওয়াস করিয়া থাকিবেন। মাঝে মাঝে দোকানটি পরিদর্শন করিবার জন্য মালিক প্রথম পক্ষ অথবা তাহার মনোনীত ব্যক্তি দোকানে যাইতে পারিবেন। ইহাতে ভাড়াটিয়া দ্বিতীয়পক্ষ কোন প্রকার বাধা দিতে পারিবে না।
- ৯। উপরোক্ত চুক্তির অধীনে ভাড়াটিয়া দ্বিতীয়পক্ষ ভবন মালিক বর্ণিত তারিখ হইতে ভাড়া প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেন এবং ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ কর্তৃক বর্ণিত দোকান ঘরটি শান্তিপূর্ণ ভাবে পরিচালনা কালে মালিক ১ম পক্ষ কোন প্রকার অসুবিধার সৃষ্টি করিতে পারিবেন না।
- ১০। ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ ইজারাকৃত দোকানে বৈধ কারবার অথবা ব্যবস দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী অবৈধ এমন কোন প্রকার কারবার বা দোকানে অবৈধ কারবার অথবা ব্যবসা পরিচালনা করিবেন। তিনি যারা অবৈধ এমন কোন প্রকার কারবার বা ব্যবসা অথবা নৈতিকতা বিবর্জিত কারবার নিজে অথবা অন্য কাউকে দিয়ে পরিচালনা করিতে পারিবেন না। যাহা ১ম পক্ষ বিরক্তির কারণে অথবা অন্য সহযোগী ভাড়াটিয়া গণের দ্বারা অথবা প্রতিবেশী দোকানদারদের উৎপাতের কারণ ঘটায়। । গ্রিলের দোকান, হোটেল, মোটর গ্যারেজ অথবা অন্য যে কোন ফ্যাক্টরী ইত্যাদি করা নিষিদ্ধ।
- ১১। ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া যেকোন ধরনের দাহ্য পদার্থ অথবা সহজে আগুন ধরে এমন কোন ধরনের পদার্থ, তেজস্ক্রীয় সামগ্রী অথবা বিস্ফোরক পদার্থ ধম উদগীরক মজুত অথবা বিক্রয় করিতে পারিবেন না।
- ১২। ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া ইজারাকৃত দোকানের এর সম্মুখে এমন কিছু স্থাপন করিবেন না বা রাখিবেন না যাহাতে বানিজ্যিক এলাকার সৌন্দর্য বিনষ্ট হয়।
- ১৩। দৈব কোন কারন বশতঃ যেমন রাষ্ট্রীয় গোলযোগ, যুদ্ধ-বিগ্রহ , আগুন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ভূমিকম্প ইত্যাদির কারণে দোকানের ক্ষতি সাধন হয় তাহলে ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া কোন অবস্থাতেই মালিক ১ম পক্ষের নিকট কোন প্রকার ক্ষতিপূরণ চাহিবেন না এবং সর্ব আদালতে অগ্রাহ্য হবে।
- ১৪। মাকেটের ক্রমিক নম্বর অনুযায়ী দোকানের বর্তমানে যে নম্বর মালিক ১ম পক্ষ, ২য় পক্ষকে লিখয়া নিতে বলিবেন ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ সেই নম্বর সাইনবোর্ডে লিখিয়া লইবেন।
- ১৫। প্রয়োজন বোধে মালিক ১ম পক্ষ ভবনের কাজ করার জন্য যদি প্রয়োজন হয় ভবনের সামনে ইট, বালু, বাঁশ, খাম, ইত্যাদি রাখিতে পারিবেন।
- ১৬। ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া উক্ত দোকানে কোন পেটেরা ভাড়াটিয়া বসাইতে পারিবেন না এবং দোকান। বন্ধক দিতে পারিবেন না অথবা উক্ত দোকান বন্ধক রাখিয়া কোন প্রকার লোন গ্রহন করিতে পারিবেন না বা মালিক ১ম পক্ষ ছাড়া ২য় পক্ষ কোন অবস্থাতেই অন্য কাহারো নিকট বর্ণিত সম্পত্তি বা তাহার কোন অংশ বা পজিশন বা কোন প্রকার স্বার্থ ইন্টারেস্ট হস্তান্তর বিক্রয় করিতে পারিবেন না। যদি ২য় পক্ষ উহার কোন কাজ করে থাকেন তবে মালিক ১ম পক্ষ ইচ্ছা করিলে উক্ত চুক্তিপত্র দলিল বাতিল বলিয়াগণ্য ঘোসনা করিতে পারিবেন এবং সর্ব আদালতে ইহা বাতিল বলিয়াগণ্য হবে ও ২য় পক্ষের অগ্রীম জামানতের টাকা বাতিল বলিয়াগণ্য হইবে।
- ১৭। জমি ও দোকানের মালিকানাস্বত্ত্ব সম্পূর্ণরূপে মালিক ১ম পক্ষের নিকট সংরক্ষিত থাকিবে। উল্লেখ্য যে, উক্ত দোকানটিতে কোন রকম অবৈধ ব্যবসা পরিচালনা করিতে পারিবেন না। যদি ২য় পক্ষ তাহা করেন তার সমস্ত দায় দায়িত্ব তাহাকে অর্থাৎ ২য় পক্ষকে বহন করিতে হইবে।ইহার জন্য ১ম পক্ষকে দ্বায়ী করা যাইবে না। চুক্তি অনুযায়ী দোকানের সকল দায়ীত্ব ২য় পক্ষের। ২য় পক্ষের ভুলের জন্য বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে ১ম পক্ষকে দাবি করা যাইবে না অথবা কোন প্রকার আইনের আশ্রয়। নিতে পারবেনা।
- ১৮। মালিক ১ম পক্ষ কোন কারণে উক্ত দোকানটি প্রয়োজন হলে ২য় পক্ষকে কমপক্ষে ৩ (তিন) মাস আগে লিখিত ভাবে নোটিশ দিবেন এবং সে ক্ষেত্রে মালিক ১ম পক্ষ উক্ত নোটিশের ৩ (তিন) মাস পর তার নিজ দোকান বুঝিয়া নিয়া ২য় পক্ষের হিসাব বুঝাইয়া দিতে বাধ্য থাকিবেন এবং একই ভাবে ২য় পক্ষ যদি কোন কারনে ২৪ (চব্বিস) মাস পরে দোকানটি ছাড়িয়া দিতে ইচ্ছা পোষন করে সে ক্ষেত্রে ২য় পক্ষ মালিক ১ম পক্ষকে/৩ (তিন) মাস পূর্বে লিখিত নোটিশ দিতে হবে এবং ২য় পক্ষ ১ম পক্ষকে দোকানটি বুঝাইয়া দিয়া ১ম পক্ষের হিসাব বুঝাইয়া দিবেন।
- ১৯। দোকান ভাড়াটিয়াদের মধ্যে কোন প্রকার কমিটি/সমিতি/সংগঠন-এর সাথে আপনার সংশ্লিষ্টতা থাকিলে উক্ত দোকানের চুক্তি ও জামানত বাজেয়াপ্ত হবে এবং দোকান থেকে উচ্ছেদ করা হবে, তাহাতে ২য় পক্ষের ওজর আপত্তি থাকিবে না। যদি করেন তাহা আইনত অগ্রাহ্য হইবে।
- ২০। ২য় পক্ষের ভাড়াটিয়া ব্যবসা পরিচালনা বা ব্যবস্থাপনার অংশীদার নিতে চাইলে সে ক্ষেত্রে ১ম পক্ষ মালিকের অবশ্যই লিখিত অনুমতি নিতে হবে এবং মালিকের ইচ্ছা অনুযায়ী চুক্তিপত্র করিতে হইবে।
- ২১। দোকান ভাড়ানেওয়ার পর প্রতি চলতি মাসের ০১ হইতে ১৫ তারিখের মধ্যে দোকান ভাড়া প্রদান না করিলে মালিক ১ম পক্ষ দোকান এর সাটার বন্ধ করিয়া তালাবদ্ধ রাখিতে পারিবেন, তাহাতে ২য় পক্ষের ওজর আপত্তি থাকিবে না। যদি করেন তাহা আইনত অগ্রাহ্য হইবে।
- ২২। বিশেষ কোন শর্তে চুক্তি বদ্ধ থাকিলে বর্ণিত দোকান ছাড়িয়া দেওয়ার সময় উহাতে ভাড়াটিয়া ২য় পক্ষ কর্তৃক সংস্থাপিত সকল প্রকার সাজ সরঞ্জাম এবং আসবাব পত্ৰ খুলিয়া লইয়া যাইতে পারিবেন।
- ২৩। উপরে উল্লেখিত ১ নং হইতে ২৪ নং দফায় যে কোন শর্ত ভঙ্গ করিলে ২য় পক্ষ ভাড়াটিয়া উচ্ছেদযোগ্য বলিয়াগণ্য হইবে এবং উক্ত চুক্তিপত্র বাতিল বলিয়াগণ্য হইবে।
উভয় পক্ষদ্বয় উক্ত দলিলের শর্তাবলী পড়িয়া এবং পড়াইয়া ভালভাবে বুঝিয়া শুনিয়া এবং মর্মার্থ অনুধাবন করিয়া স্ব-ইচ্ছায় সুস্থ্য মস্তিস্কে স্বজ্ঞানে নিম্ন লিখিত স্বাক্ষীগণের মোকাবেলায় এই চুক্তিপত্রে নিজ নিজ দস্তখত সম্পাদন করিলাম।
ইতি,
তারিখঃ ২৫/১০/২০২১ ইং
১ম পক্ষের স্বাক্ষরঃ
২য় পক্ষের স্বাক্ষরঃ
স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ
১। নাম:
মোবাইল:
২। নাম:
মোবাইল:
এই দোকান ভাড়ার চুক্তি পত্রটির PDF ডাউনলোড করুন এখান থেকে: দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র.pdf
এখানে একটি নমুনা দেওয়া হয়েছে মাত্র। সঠিক ভাবে চুক্তি করতে অবশ্যই একজন উকিলের পরামর্শ নিন। চুক্তিটি ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে প্রিন্ট করে নোটারি করে ফেলুন আর বড় চুক্তি হলে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন।
প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।