প্রেম প্রতারণা ও আইনি সমাধান

আমাদের সমাজে এক প্রচলিত কথা আছে “যুদ্ধ ও ভালোবাসা কোন নিয়ম মানে না” – কথা সত্যি যে তারা আসলেই নিয়ম মানে না কিন্তু তার মানে এই নয় যে কোন নিয়ম নেই; দুটোর জন্যই আছে কঠিন আইন আর এই অনিয়মি মানুষদের সাজা দেওয়ার ব্যবস্থা। আজ আমরা ভালবাসা তথা প্রেম বা সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রতারণা নিয়ে আলোচনা করবো।

সতর্কীকরণ: এই লেখা কোন আবেগী, অবুঝ বা অপ্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের জন্য নয়, আপনি তেমন কেউ হলে এই লেখাটি পরিহার করুন

প্রেম কারো কাছে মহান আবার কারো চোখে সুধুই নষ্টামি। স্থান-কাল-পাত্র ভেদে বহু মানুষ এই প্রেম ভালবাসাকে বহু রূপে দেখেছেন, তবে সে যাই হোক, ভালোবাসা আগে যেমন ছিল এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। এই ভালোবাসার সমীকরণ খুব জটিল; আবেগ, যুক্তি, পরিবার, সমাজ সহ নানান উপাদনের সংমিশ্রণে এই পথ চলাটা সহজ নয়, ভুল বোঝা-বোঝি, আবদার- অভিমান নিত্য দিনের ব্যাপার। আবার লোভ স্বার্থপরতার কারণে কারো কারে কাছে এই ভালোবাসা এক খেলা মাত্র।

 

কোন পদক্ষেপ নেয়ার আগে

কখনো এই ভালোবাসা কারণে আমরা অনেক বড় ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত হয়ে যাই আবার কখনো ক্ষুদ্র অভিমানে অনেক বড় বিষয় আমরা হেলায় অবজ্ঞা করি, ভুল সিদ্ধান্ত নেই। মোরাল পুলিসিং বা ভালোবাসা শেখানো আমার কাজ নয়, তবে যেহেতু আপনি আইনি বিষয় জানতে চাচ্ছেন তাই এইসব বিষয় বোঝ খুব দরকার। কোন পদক্ষেপ নেয়ার আগে হাজার বার ভাবতে হবে, অপর পক্ষের কথা শুনতে হবে, প্রয়োজনে তৃতীয় একজন ব্যক্তিকে দিয়ে অপরিচিত একজনকে সমস্যাটি খুলে বলে বুঝতে হবে আপনার ভুল হচ্ছে নাতো, কিম্বা কোন সাইকোলজিষ্টের কাছে গিয়েও আপনাদের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে কিছু বিষয় মিটমাট করার চেষ্টা করতে পারেন। কারণ কিছু ভুল পদক্ষেপ আপনার জীবনে গতিপথ-ই বদলে দিতে পারে।

আগে নিশ্চিত হোন আপনার কোন গাফিলতি বা ভুল আছে কিনা আর থাকতে তা কতটুকু কারণ আইনের কাছে আসতে হলে পরিষ্কার হাতে ও সৎ নিয়তে আসতে হয়, কিন্তু তার মানে এই নয় যে আপনার ছোট ভুলের কারণে কেউ আপনার সাথে অন্যায় করেই যেতে থাকবে কিন্তু আপনি কোন ব্যবস্থা নিতে পারবেন না। আরেকটা বিষয় মনে রাখতে হবে মোরাল আর লিগ্যাল বিষয় সব সময় এক নয়, সমাজ কি বলবে, লোকে কি বলবে ভেবে যদি আপনি বসে থাকেন তবে আপনার-ই ক্ষতি হবে এবং এই ক্ষতির পরিমাণ দিন দিন বাড়তে থাকবে। তাই নিজের বিষয় নিশ্চিত হওয়ার পর সাহস করে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে।

সব ভালোবাসার সম্পর্ক গুলোর গভীরতা এক নয় এবং প্রতিটি ঘটনাই আলাদা তাই একেক ভালোবাসায় প্রতারণা একেক রকমের, আর আমরা এই বিষয় গুলো নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।

প্রেমের প্রতারণায় আইনি সমাধান

প্রেমের প্রতারণায় আইনি সমাধান

আইনি প্রতিকার

প্রথমেই আপনাদের একটু নিরাশ করি, আইনে প্রেমের প্রতারণা বিষয়ক সরাসরি কোন ধারা বা অনুচ্ছেদ নেই, কিছু ভুঁইফোড় নিউজ পোর্টাল কিছু ধারা বানিয়ে মানুষের আবেগ নিয়ে ক্লিকের ব্যবসা করে পাঠকদের বেশ বোকা বানাচ্ছে। তবে এখুনি হতাশ হবেন না কারণ আমরা আপনার সঠিক পথ দেখাতে যাচ্ছি।
আইন মাত্রই ব্যখ্যার বিষয়, পৃথিবীর কোন দেশের আইন-ই খুঁটিনাটি সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে না কিন্তু প্রচলিত আইন থেকে ব্যখ্যার মাধ্যমেই আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হয়। কখনো বা কৌশল খাটাতে হয় যেটা স্থান-কাল ও অবস্থান ভেদে আলাদা হয়। আবার কিছু সময় কিছু বিষয়ে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকে যা মেনে একজন বিজ্ঞ উকিল তার মামলা পরিচালনা করেন। এই সব বিষয় অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে তাই সবিস্তারে সব আলোচনা করে প্রায় অসম্ভব তবে আমরা কিছু কমন সমস্যার বিষয় নিচে আলোকপাত করছি। আশা করি এই বিষয়গুলো মাঝেই আপনি আপনার উত্তরটি পেয়ে যাবেন। তবে আপনার সমস্যাটি যদি একটু আলাদা হয় তবে আপনি আমাদের কাছে এসে বা অন্য কোন বিজ্ঞ আইনজীবীর কাছে গিয়ে বললে আশা করি সমাধান পাবেন।

 

অনেক দিন প্রেম করে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে এবং নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছে

আদতে আইন এই বিষয়ে নীরব। প্রতিটি মানুষের নিজের অধিকার আছে এই অধিকার সে কিভাবে প্রয়োগ করবে সেটা একান্তই তার ব্যাপার, সেই বিষয়ে কেউ-ই তাকে বাধ্য করতে পারবে না।

 

প্রেমের সম্পর্কে প্রতারণা করে অর্থ বা সম্পদ আত্বস্বাধ করেছে

ধরুন আপনার ভালোবাসার মানুষ আপনার সাথে অর্থ বা সম্পদের জন্য প্রেম করেছে এবং আপনার কাছে ঘেঁসে আপনার বিশ্বাস অর্জন করে তারপর আপনার অর্থ বা সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে বা ক্ষতি করেছে, এখন কি হবে?

দণ্ডবিধির ৪১৫- ৪২০ ধারায় এ ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

ধারা ৪১৫ তে বলা হয়েছে যদি কোন ব্যক্তি অসৎ উদ্দেশ্যে কারো উপর প্রভাব বিস্তার করে তার কাছ থেকে কোন কিছু আদায় করে [তার সম্মতি নিয়ে করেলেও] সেটা হবে প্রতারণা ।

যেমন ধরুন; রহিমা রহিমের সাথে ভালবাসার অভিনয় করে ইনিয়ে বিনিয়ে তার দামি আই-ফোনটা হাতিয়ে নিলো। এবং অভিনয়টা এমন ছিল যা সাধারণ কোন মানুষের বোঝার যো নেই কিন্তু পরে তার যথাযথ প্রমাণ পাওয়া গেল এবং স্বাভাবিক ভাবেই বোঝা যায় যে সে আই-ফোনটি পাবার উদ্দেশ্যেই প্রেমের অভিনয় করেছিল।

এছাড়াও হতে পারে, জাল – জালিয়াতি করলো, টাকা মেরে দিল, একটা কাজের বদলে বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আরেকটা কাজ করলো, ক্ষতি করলো ইত্যাদি।

এখন এই প্রতারণার কারণে তার দণ্ডবিধির ধারা ৪১৭-র অধীনে সাজা হতে পারে, যা হতে পারে এক বছরের কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড বা উভয়-ই।

আবার এই একই ধরনের কাজ যদি কেউ মূল্যবান সম্পত্তির ক্ষেত্রে করে থাকে তবে তিনি দণ্ডবিধির ৪২০ ধারা অনুসারে অপরাধী হবেন এবং যার সাজা হতে পারে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং অর্থ দণ্ড।

 

মিথ্যে পরিচয় দিয়ে প্রেম করে প্রতারণা করলে

যদি এমন হয় যে কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির নকল হিসেবে নিজেকে পরিচিত করলো [ইমপারসোনেশণ] এবং সেই পরিচয়ে প্রেম করে ধোঁকা দিল বা প্রতারণা করলে তবে দণ্ডবিধির ৪১৬ ধারার অধীনে সে অপরাধ করেছে এবং এর জন্য তার তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড হতে পারে।

আর এই একই কাজ যদি কেউ ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে করেন [ফেসবুক, ফোন, ইন্টারনেট ইত্যাদির মাধ্যমে] তবে সে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, ২০১৮ এর ধারা ২৪ এবং সেক্ষেত্রে তারা ৫- ৭ বছর পর্যন্ত সাজা সাথে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থ দণ্ড হতে পারে।

এছাড়াও ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, ২০১৮ এর ধারা ২২ ও ২৩ এ ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে জালিয়াতি ও প্রতারণার শাস্তি বর্ণনা করা আছে।

 

বাগদানের পর প্রতারণা করলে

ধরুন দুজনের পারিবারিক এবং সামাজিক ভাবে বাগ-দান হল, এ ক্ষেত্রে দুজনের কিছু ট্রাষ্টের যায়গা স্বীকৃত হয় এবং তারপর যদি একজন আরেকজনের আর্থিক ক্ষতি করে তবে সে পেনাল কোডের ৪১৮ ধারা অনুসারে অপরাধী হতে পারেন যার সাজা ৩ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা অর্থ দণ্ড বা উভয়-ই।

 

আপনার ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে প্রতারণা

অনেক সময় দেখা যায় আপনার আপনজন আপনার মোবাইল, কম্পিউটার, ডিভাইস, আইডি – পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার অনুমতি ছাড়াই কিছু স্পর্শকাতর বিষয় / তথ্য / উপাদান নিয়ে নিত তখন সে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, ২০১৮ এর ধারা ১৮ ধারা অনুসারে একজন অপরাধী হবে এবং ৬ মাস থেকে ৩ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড পেতে পারেন এবং ২ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড হতে পারে।

 

অন্তরঙ্গ ছবি / ভিডিও দিয়ে প্রতারণা ও ব্লাকমেইল করলে

অনেক সময় দেখা যায় প্রিয় মানুষটি ইমোশনাল ব্লাকমেইল করে অন্তরঙ্গ ছবি চায় বা হয়তো সে ধারণ করে, কিন্তু সম্পর্কের এক পর্যায়ে সেসব দিয়ে ব্লাকমেইল করে, টাকা চায় বা হয়তো সম্পর্ক না রাখতে চাইলে সেসব ছবি বা ভিডিও দিয়ে যৌন সুবিধা নিতে চেষ্টা করে।

 

এটি অনেক বড় একটি অপরাধ;

পেনাল কোডের ৩৮৩ ধরার অধীনে এটি একটি অপরাধ যার সাজা আছে ৩৮৪ ধারায়; এখানে অপরাধীর ৩ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড হতে পারে,

অন্যদিকে, এমন ছবি/ ভিডিও ধারণ ও ছড়ানোও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২ এর ৮ ধারা অনুসারেও অপরাধ যার শাস্তি হতে পারে সবোর্চ্চ ৭ বছর এবং ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত জরিমানা।

তাছাড়া এটি ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, ২০১৮ এর অধীনে কয়েকটি ধারার আওতায় পরে যেমন; ধারা ২৫; হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তথ্য উপাত্ত প্রকাশ, ধারা ২৯; মানহানি কর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার; যার ফল স্বরূপ ঐ ব্যক্তিকে ৩ – ৫ বছর পর্যন্ত সাজা পেতে হতে পারে সাথে হতে পারে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড।

 

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করলে

আমরা যদি ধরে নেই দুজন-ই প্রাপ্ত বয়স্ক এবং দুজনের-ই সম্মতি ছিল, সেক্ষেত্রে এটি আসলে কোন অপরাধের মধ্যে পড়ে না। দেখা যায় অনেকে এটাকে ধর্ষণের মামলায় ফেলতে চেষ্টা করেন কিন্তু আদতে কোন লাভ হয় না বরং বাদী বিব্রত হবেন এবং মিথ্যা মামলার করনে ফেঁসে যেতে পারেন।

ধরে নেওয়া হয় একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ভাল-মন্দ বোঝার এবং ধোঁকা বোঝার ক্ষমতা আছে, তাকে সহজেই বাচ্চাদের মত ফুসলানো যায় না । তাই সে সম্পর্কের এমন ভাল -মন্দ দিক বোঝেন; এবং এই অবস্থায় কেউ যদি ছেলে খেলার মত কাউকে বিশ্বাস করে তবে সেটা তার ভুল। বিবেচনা না করে কোন কাজ করার ভুল । অন্যদিকে এই সব বিষয় প্রমাণ করা খুব কষ্ট সাধ্য তাই মামলা পর্যন্ত গড়ালেও সেটায় ভোগান্তি ছাড়া কোন ফলাফল পাওয়া যায় না।

কিন্তু যদি তার বয়স ১৪ বছর বা তার কম থাকে বা তার সম্মতি না থাকে তবে সেটা ধর্ষণ হবে এবং এক্ষেত্রে যাবজ্জীবন সাজা পর্যন্ত হতে পারে। দণ্ডবিধির ধারা ৩৭৫, ৩৭৬।

ধর্ষণ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে দেখুন: ধর্ষণ কি? প্রতিকার ও বাস্তবতা

 

মিথ্যে বিয়ের অভিনয় করলে বা তা করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করলে

অনেক সময় দেখা যায় অনেকে আকাশ-বাতাস সাক্ষী রেখে বা ভুয়া বিয়ে করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং পরে তা অস্বীকার করে, আবার এমনও হয় যে হতে পারে যে কোন ব্যক্তি কোন স্ত্রী লোকের স্বামী নয় যেনেও নিজেকে তার স্বামী হিসেবে উপস্থাপন করে এবং সেই স্ত্রী লোক তা বিশ্বাস করে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক সময় মেয়েরা না বুঝেই প্রতারিত হয় এবং অসহায় হয়ে পড়ে। এমনটি হলে তার যথাযথ ব্যবস্থা আছে দণ্ডবিধির ধারা ৪৯৩ তে, এখানে বলা আছে;

“কোনো ব্যক্তি যদি কোনো নারীকে প্রতারণামূলক ভাবে আইনসম্মত বিবাহিত বলে বিশ্বাস করান, কিন্তু আদৌ ওই বিয়ে আইনসম্মত ভাবে না হয় এবং ওই নারীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেন, তবে অপরাধী ১০ বছর পর্যন্ত যে কোনো মেয়াদের সশ্রম বা বিনা-শ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

সংক্ষেপে এই হল প্রেমের প্রতারণা বিষয়ক আইন, এছাড়াও অনেক আইনকে অনেক ভাবে ব্যাখ্যা করা যায় বা সম্পৃক্ত করা যায় তবে সেটা যাতটা না আইনের ভাষায় বলা আছে তার চেয়ে বেশী আইনজীবীর কৌশল কে কাজে লাগাতে হয়।

এ বিষয়ে আরো দেখুণ: বিয়ে নিয়ে প্রতারণা ও আইনি প্রতিকার

 

শেষ কথা

যে কোন পদক্ষেপ নেয়া আগে ভাবুন, নিশ্চিত হোন এবং তারপর ব্যবস্থা নিন। কারণ এসব বিষয় প্রমাণ কারা একটু দূরহ তবে সত্যের জয় হবেই, আর প্রায় সকল বিষয়ের সমাধান আছে সুধু প্রয়োজন আইনের প্রয়োগ ও কৌশল, তাই আইনের আশ্রয় নিতে ভয় পাবেন না।

ল হেল্প বিডি আইনের আলো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য সাধারণ ভাবে আইন নিয়ে আলোচনা করে। আইনের আশ্রয়ে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একজন আইনজীবীর পর্যাপ্ত গবেষণা ও কৌশল প্রয়োগ করেন যার ফলে তা সাধারণ আইনের ব্যতিক্রম হতে পারে, আমাদের লেখা এবং সাধারণ সাহায্য কোন আইনজীবীর বিকল্প নয়। প্রয়োজনে একজন বিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

আমাদের সেবা নিতে চাইলে ফর্ম, ই-মেইল lawhelpbd@gmail.com বা ফেসবুকের ম্যসেঞ্জারের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

Rayhanul Islam

অ্যাডভোকেট রায়হানুল ইসলাম ল হেল্প বিডির প্রধান লেখক ও সম্পাদক। তার আইন পেশার পাশাপাশি তিনি আইনকে সহযে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাচ্ছেন। তথ্য ও প্রযুক্তি, মনোবিজ্ঞান এবং দর্শনে তার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। প্রয়োজনে: rayhan@lawhelpbd.com more at lawhelpbd.com/rayhanul-islam

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: দু:খিত এই লেখাটির মেধাসত্ত্ব সংরক্ষিত !!