সম্পত্তি বেদখল হলে বা সম্পত্তি থেকে বেদখল হলে কি করবেন?

সম্পত্তি বেদখল কি?

সম্পত্তি বেদখল বলতে বোঝায় প্রকৃত মালিককে তার মালিকানা থেকে জোর করে উচ্ছেদ করে অবৈধভাবে সেখানে তার স্বত্তা প্রতিষ্ঠিত করা।

সম্পত্তি বেদখল কিভাবে হয়: জমি জমা ভোগ দখলে রাখার আশা মানুষের চিরকালের। তাই জমির দখল নিয়ে সব সময়ই সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে। অসাধু দাঙ্গাটে প্রকৃতির লোকেরা প্রায়ই লোকজনকে জোরপুর্বক বা চাতুরী পন্থায় ভুমি হতে বেদখল করছে।

করণীয় কী?

ভুমি হতে বেদখল হলে দখল পুনরুদ্বারের জন্য যে সমস্ত প্রতিকার আছে তা নিম্নে তুলে ধরা হলো:

সালিশের মাধ্যমে: কোন ব্যক্তির জমি বেদখল হলে তার গ্রামের স্থানীয় লোকদের নেতৃত্বে সালিশের মাধ্যমে উক্ত ব্যক্তি তার জমি ফেরত পেতে পারেন । সালিশে মীমাংসার মাধ্যমে উভয় পক্ষের মধ্যে সমাধান করা হয়ে থাকে ।

ফৌজদারী আদালতে মামলা:
কোন ব্যক্তি তার সম্পত্তি হতে বেদখল হওয়ার ২ মাসের মধ্যে তিনি উক্ত ব্যক্তিকে বেদখল করার চেষ্টা হতে বিরত করার জন্য বা সম্পত্তিতে ঐ ব্যক্তির প্রবেশ বারিত করে আদেশ প্রদানের জন্য ১ম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট এর আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারার বিধান অনুসারে মামলা করতে পারবেন। এ ধরনের মামলা অল্প সময়ের মধ্যেই নিস্পত্তি হয়ে থাকে।

দেওয়ানী আদালতে মামলা:
১৮৭৭ সালের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন এর ঌ ধারার বিধান হলো যিনি ভুমি হতে বেদখল হয়েছেন তাকে বেদখল হওয়ার তারিখ হতে ৬ মাসের মধ্যে মধ্যে দখল পুনরুদ্বারের দাবিতে দেওয়ানী আদালতে মামলা করতে হবে । ৬ মাস অতিবাহিত হয়ে গেলে মামলা তামাদি দোষে বারিত হবে । এভাবে ৯ ধারায় মামলা করে আদালতের মাধ্যমে দখল পুনরুদ্বার করা যায়।

বাদী যদি সম্পত্তিতে নিজের স্বত্ব (মালিকানা) প্রমাণে সমর্থ নাও হন কেবল বেদখল হওয়ার পুর্ব পর্যন্ত দখলে থাকা প্রমাণ করতে পারেন তবেই তিনি তার পক্ষে ডিক্রী পেতে পারেন ।সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা মতে প্রদত্ত ডিক্রী বা আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বা রিভিউ করার কোন বিধান নেই । তবে মহামান্য হাইকোর্টে রিভিশন করা যাবে। কিন্ত সরকার কর্তৃক বেদখল হলে এ আইনে কোন প্রতিকার পাওয়া যাবে না।

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন ১৮৭৭ এর ৮, ৯ ও ৪২ ধারাসমুহ এবং ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারাসমুহ:

ধারা ৮। সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার:
সুনির্দিষ্ট স্থাবর সম্পত্তির দখলের অধিকারী ব্যক্তি দেওয়ানী কার্যবিধি অনুযায়ী উহা নির্ধারিত পন্থায় পুনরুদ্ধার করতে পারে।

বিশ্লেষণ:

১। ধারাটি প্রতিপাদ্য বিষয়:
ধারা ৮ এর প্রধান প্রতিপাদ্য বিষয় হলো যদি কোন ব্যক্তি দখলভুক্ত কোন স্থাবর সম্পত্তির দখল চুত্য বা দখল হারিয়ে ফেলে তবে সে ব্যক্তি দেওয়ানী কার্যবিধির বিধান মোতাবেক তা উদ্ধার করতে পারবে ।

২। দখল কি:
দখল বলতে সাধারণত কোন কিছুর উপর নিয়ন্ত্রণকে বুঝায়। এ ধারার দখল বলতে বর্তমান দখলকেই নির্দেশ করা হয়েছে। দখল প্রত্যক্ষ হয়ে থাকে। তবে এমন সম্পত্তি আছে স্পর্শত দখল করা যায় না। যেমন ব্যবসায়ের সুনাম।

এতদ্ব্যতীত দখলের আবার দু’টি দিক রয়েছে-(ক) অবয়বগত বা দেহের অধিকার এবং (খ) মনের ইচ্ছা। যেমন শহরে বসবাসকারী ব্যক্তির গ্রামের বাড়ীর সম্পত্তির দখল। এখানে উক্ত জমির উপর ব্যক্তির মনের অধিকার রয়েছে। কোন সম্পত্তির উপর যদি কোন মনের অধিকার না থাকে তবে তা দখলভুক্ত নহে। দৈহিক দখল না থেকেও যদি মনের দখল থাকে, তবে তা দখলভুক্ত বলে বিবেচিত হয়। অন্যের জমির উপর দিয়ে যাওয়া রাস্তায় আপনি হাঁটেন, অথচ উক্ত জমির মালিক আপনি নন। এক্ষেত্রে আপনি উহার মালিক নন।

ধারা ৯। স্থাবর সম্পত্তির দখল চুত: ব্যক্তি কর্তৃক মামলা যথাযথ আইনগত পন্থা ব্যতিরেকে যদি কোন ব্যক্তি তার অসম্মতিতে স্থাবর সম্পত্তির দখল চুত্য হয়, তবে সে অথবা তা মাধ্যমে দাবিদার কোন ব্যক্তি মামলার মাধ্যমে তার দখল পুনরুদ্ধার করতে পারে, যদিও তেমন মামলায় অপর কোন স্বত্ব খাড়া করা হতে পারে, তথাপিও।
এই ধারার কোন কিছুই তেমন সম্পত্তির ব্যাপারে নিজের স্বত্ব প্রতিষ্ঠা এবং তার দখল পুনরুদ্ধার করার জন্য কোন ব্যক্তি কর্তৃক মামলা দায়েরের পথে প্রতিবন্ধকতা হবে না।

তামাদি: দখল চুত্যির ১২ বছরের মধ্যে মোকদ্দমা করতে হবে।

ধারা ৯ এর মূল বক্তব্য হলো আইনগত পন্থা ছাড়া দখলচুত্য ব্যক্তি সম্পত্তিতে তার কোন স্বত্ব থাক বা না থাক, উক্ত দখলচুত্য স্থাবর সম্পত্তির দখল উদ্ধারের জন্য মোকদ্দমা দায়েরের মাধ্যমে তা উদ্ধার করতে পারে। তবে সম্পত্তিতে প্রকৃত স্বত্ববান ব্যক্তির স্বত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য মামলা দায়েরে কোন প্রতিবন্ধকতা থাকে না।

সরকারের ক্ষেত্রে এ ধারার কোন প্রয়োগযোগ্য নেই। আদালত যে আদেশ দেবে তার বিরুদ্ধে আপীল বা পুনর্বিবেচনার আবেদন করা যাবে না।

ধারা-৪২। মর্যাদা বা অধিকার ঘোষণা সম্পর্কে আদালতের ইচ্ছাধীন ক্ষমতা।- আইনানুগ পরিচয় কিংবা কোন সম্পত্তির স্বত্বের অধিকারী কোন ব্যক্তি এমন যে কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করতে পারে যে, তেমন মর্যাদা বা অধিকারের ব্যাপারে তার স্বত্ব অস্বীকার করেছে কিংবা অস্বীকার করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, এবং আদালত তার ইচ্ছাধীন এবং তেমন মামলায় আরও কোন প্রতিকার দাবি করা বাদীর জন্য আবশ্যক নয়।
তেমন ঘোষণার সাথে প্রতিবন্ধকতা- তবে শর্ত থাকে যে, যেখানে দাবি কেবলমাত্র স্বত্বের ঘোষণা ছাড়াও আরও প্রতিকার দাবি করতে সমর্থ, কিন্তু তা করা হতে বিরত থাকে, সেখানে আদালত তেমন ঘোষণা প্রদান করবেন না।

ব্যাখ্যা।– একটি সম্পত্তির জিম্মাদার এমন একটি স্বত্ব অস্বীকার করতে আগ্রহী ব্যক্তি, যে জীবিত নয় এমন এক ব্যক্তির স্বত্বের প্রতিকূল এবং যদি সে বেঁচে থাকত, তবে সে তার জন্য একজন জিম্মাদার হতো।
ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ ধারা ১৪৫। জমি প্রভৃতি সংক্রান্ত বিরোধের ফলে শাস্তিভঙ্গ হওয়ার সম্ভাবনা থাকিলে উহার ক্ষেত্রে:

যখন কোন মেট্টোপলিটান ম্যাজিষ্ট্রেট, জিলা ম্যাজিষ্ট্রেট, মহকুমা ম্যাজিষ্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেট পুলিস রিপোর্ট বা অন্য কোনরূপ সংবাদ পাইয়া এই মর্মে সন্তুষ্ট হন যে, তাঁহার অধিক্ষেত্রের স্থানীয় সীমার মধ্যে জমি বা পানি বা উহার সীমানা সম্পর্কে এমন একটি বিরোধ রহিয়াছে, যাহা শান্তিভঙ্গ ঘটাইতে পারে, তখন তিনি তাঁহার এইরূপ সন্তুষ্ট হওয়ার কারণ উল্লেখ করিয়া তাঁহার দ্বারা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষসমূহকে ব্যক্তিগতভাবে বা উকিলের মারফত তাঁহার আদালতে হাজির হওয়ার এবং বিরোধের বিষয়বস্তুতে প্রকৃত দখল সম্পর্কে তাহাদের স্ব-স্ব দাবি সম্বন্ধে লিখিত বিবৃতি পেশ করিবা নির্দেশ দিয়া একটি লিখিত আদেশ দিবেন।

এই ধারার উদ্দেশ্যে জমি বা পানি বলিতে দালান, বাজার, মত্স খামার, ফসল বা জমিতে উত্‍‌পন্ন অন্যান্য দ্রব্য এবং এইরূপ কোন সম্পত্তির খাজনা বা লভ্যাংশও অন্তর্ভূক্ত।

ম্যাজিষ্ট্রেটের নির্দেশক্রমে এইরূপ ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণের উপর আদেশের একটি নকল, এই বিধিতে সমন জারির জন্য বিহিত পদ্ধতিতে জারি করিতে হইবে এবং অন্ততপক্ষে একটি নকল বিরোধের বিষয়বস্তুতে বা উহার নিকটে কোন প্রকাশ্য স্থানে লটকাইয়া দিয়া জারি করিতে হইবে।

দখল সম্পর্কে ইনকোয়ারী অতঃপর ম্যাজিষ্ট্রেট, বিষয়টির ন্যায়-অন্যায় বা বিরোধের বিষয়বস্তুতে উক্ত পক্ষসমূহের কাহারও দখলের অধিকারের দাবির প্রসঙ্গ না তুলিয়া, পেশকৃত বিবৃতিসমূহ পাঠ করিবেন, পক্ষসমূহের বক্তব্য শ্রবণ করিবেন, তার যে সাক্ষ্য প্রমাণ হাজির করে তাহা গ্রহণ করিবেন, এইরূপ সাক্ষ্য প্রমাণের ফলাফল বিবেচনা করিবেন, প্রয়োজন মনে করলে তিনি অতিরিক্ত সাক্ষ্য প্রমাণ (যদি থাকে) গ্রহণ করিবেন এবং সম্ভব হইলে উপরিউক্ত আদেশের তারিখে কোন পক্ষ বিরোধীয় বিষয়বস্তুতে দখলকার ছিলেন কিনা, এবং কোন পক্ষ দখলকার ছিলেন তাহা স্থির করিবেন।

তবে শর্ত থাকে যে, ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট যদি প্রতীয়মান হয় যে, উক্ত আদেশের তারিখের অব্যবহিত পূর্ববর্তী দুই মাসের মধ্যে কোন পক্ষকে বলপূর্বক ও অন্যায়ভাবে বেদখল করা হইয়াছে, তাহা হইলে তিনি এরূপ বেদখল পক্ষকে উক্ত তারিখ দখলকার ছিলেন বলিয়া গণ্য করিতে পারিবেন।

তবে আরও শর্ত থাকে যে ম্যাজিষ্ট্রেট যদি ঘটনাটিকে জরুরী বলিয়া মনে করেন, তাহা হইলে এই ধারা অনুসারে তাঁহার সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে যেকোন সময় এই বিষয়বস্তু ক্রোক করিতে পারেন।

এই ধারায় যাহাই থাকুক না কেন, উক্তরূপে হাজির হওয়ার নির্দেশপ্রাপ্ত কোন পক্ষ বা অন্য কোন স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি প্রমাণ করিতে পারিবেন যে, উক্তরূপ কোন বিরোধের অস্তিত্ব নাই বা ছিল না; এবং এইরূপ ক্ষেত্রে ম্যাজিষ্ট্রেট তঁাহার পূর্বোক্ত আদেশ বাতিল করিবেন এবং পরবর্তী সমস্ত কার্যক্রম স্থগিত রাখিবেন, তবে এইরূপ বাতিলকরণ সাপেক্ষে ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক ১ উপধারা অনুসারে প্রদত্ত আদেশ চূড়ান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।

  • (ক) আইনানুগভাবে উচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত
  • (খ) দখলকারের দখল অব্যাহত
  • (গ) ম্যাজিষ্ট্রেট যদি সিদ্ধান্ত করেন যে, পক্ষসমূহের মধ্যে এক পক্ষ বিরোধীয় বিষয়বস্তুতে দখলকার ছিলেন বা উপধারার প্রথম শর্ত অনুসারে তাহাকে উক্ত বিষয়বস্তুতে দখলকার বলিয়া গণ্য করা উচিত, তাহা হইলে তিনি একটি আদেশ দ্বারা সেই পক্ষকে আইন অনুসারে যথাযথভাবে উচ্ছেদ না হওয়া পর্যন্ত দখলের অধিকারী বলিয়া ঘোষণা করিবেন এবং এইরূপ উচ্ছেদ না পাওয়া পর্যন্ত উক্ত দখলের প্রতি সকল প্রকার বিঘ্ন সৃষ্টি নিষিদ্ধ করিবেন এবং তিনি যখন ৪ উপধারার প্রথম শর্ত অনুসারে অগ্রসর হন, তখন তিনি বলপূর্বক ও অন্যায়ভাবে বেদখল পক্ষকে দখল প্রত্যর্পণ করিতে পারেন।
  • (ঘ)এইরূপ কোন কার্যক্রমের কোন পক্ষ যখন মারা যায় তখন ম্যাজিষ্ট্রেট মৃত পক্ষের আইনসঙ্গত প্রতিনিধিকে কার্যক্রমের পক্ষ করাইতে পারিবেন এবং অতঃপর তিনি অনুসন্ধান চালাইয়া যাইবেন এবং মৃত পক্ষের আইনসঙ্গত প্রতিনিধি সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন উঠে তাহা হইলে মৃত পক্ষের প্রতিনিধি বলিয়া দাবিদার সকল ব্যক্তিকে কার্যক্রমের পক্ষ করিতে হইবে।

ম্যাজিষ্ট্রেট যদি মনে করেন যে, এই ধারা অনুসারে তাহার বিবেচনাধীন কোন কার্যক্রমের বিষয়বস্তু, কোন সম্পত্তির ফসল বা অন্য কোন উত্প্ন্ন দ্রব্য দ্রুত ও স্বাভাবিকভাবে ক্ষয়শীল, তাহা হইলে তিনি উক্ত সম্পত্তির যথাযথ হেফাজত বা বিক্রয়ের জন্য আদেশ দিতে পারিবেন এবং অনুসন্ধান সমাপ্ত হওয়ার পর উক্ত সম্পত্তি বা উহার বিক্রয়লব্ধ অর্থ বিলি-বন্টনের জন্য তিনি যেরূপ উপযুক্ত বিবেচনা করেন, সেইরূপ আদেশ দিবেন।

ম্যাজিষ্ট্রেট উপযুক্ত বলিয়া মনে করিলে এই ধারা অনুসারে পরিচালিত কোন কার্যক্রমের যেকোন পর্যায়ে যেকোন পক্ষের আবেদনক্রমে কোন সাক্ষীকে হাজির হওয়ার বা কোন দলিল বা বস্তু হাজির করিবার নির্দেশ দিয়া সমন করিতে পারিবেন।

এই ধারায় কোন বিধান ম্যাজিষ্টেটের ১০৭ ধারা অনুসারে অগ্রসর হওয়ার ক্ষমতা ব্যাহত করে বলিয়া গণ্য করা যাইবে না।

এ ছাড়াও বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের সাহায্য নিতে পারেন যারা বিনামূল্যে আইনগত সহায়তা প্রদান করে থাকে।


আরো দেখুন:

ল হেল্প বিডি আইনের আলো ছড়িয়ে দেয়ার জন্য সাধারণ ভাবে আইন নিয়ে আলোচনা করে। আইনের আশ্রয়ে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একজন আইনজীবীর পর্যাপ্ত গবেষণা ও কৌশল প্রয়োগ করেন যার ফলে তা সাধারণ আইনের ব্যতিক্রম হতে পারে, আমাদের লেখা এবং সাধারণ সাহায্য কোন আইনজীবীর বিকল্প নয়। প্রয়োজনে একজন বিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

আমাদের সেবা নিতে চাইলে ফর্ম, ই-মেইল lawhelpbd@gmail.com বা ফেসবুকের ম্যসেঞ্জারের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

Rayhanul Islam

অ্যাডভোকেট রায়হানুল ইসলাম ল হেল্প বিডির প্রধান লেখক ও সম্পাদক। তার আইন পেশার পাশাপাশি তিনি আইনকে সহযে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাচ্ছেন। তথ্য ও প্রযুক্তি, মনোবিজ্ঞান এবং দর্শনে তার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। প্রয়োজনে: rayhan@lawhelpbd.com more at lawhelpbd.com/rayhanul-islam

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: দু:খিত এই লেখাটির মেধাসত্ত্ব সংরক্ষিত !!